ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার নিয়ম: যেভাবে NID Form 13 পূরণ করবেন
আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ! ভোটার এলাকা পরিবর্তন করা আসলে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া, এবং NID Form 13 ঠিকভাবে পূরণ করাটা আরও জরুরি। এটি নিশ্চিত করে যে আপনার নতুন ঠিকানায় ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার প্রক্রিয়াটি সহজে সম্পন্ন হবে।
প্রথমেই, NID Form 13 পূরণ করার পূর্বে আপনার পুরনো এবং নতুন ঠিকানা সম্পর্কে নির্ভুল তথ্য জেনে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনি ফর্মটি পূরণের সময় অবশ্যই আপনার বর্তমান এবং নতুন ঠিকানার সঠিক তথ্য প্রদান করবেন। আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য নিশ্চিত করবেন। NID অফিসে আবেদন জমা দেওয়ার সময় আপনার পুরনো ঠিকানার প্রমাণপত্র ও নতুন ঠিকানার নথি সঙ্গে নিয়ে যাবেন। সত্যতা যাচাইয়ের জন্য সঠিক প্রমাণপত্র জমা দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
একবার আমার এক বন্ধুর ঘটনা মনে পড়ে। সে তার নতুন চাকরির কারণে শহর পরিবর্তন করেছিল এবং নতুন শহরে ভোটার তালিকায় যুক্ত হতে চেয়েছিল। সে NID Form 13 পূরণ করার সময় কিছু ভুল তথ্য দিয়েছিল এবং এর ফলে প্রক্রিয়াটি বেশ জটিল হয়ে গিয়েছিল। তাই আমি আপনাকে সতর্ক করে দিচ্ছি যে, ফর্মটি পূরণ করার সময় অবশ্যই সঠিক এবং নির্ভুল তথ্য প্রদান করবেন।
আপনার আরও কোনো প্রশ্ন থাকলে বা বিস্তারিত জানতে চাইলে, দয়া করে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন। এতে আপনি আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাবেন যা আপনার প্রয়োজন হতে পারে। আশা করি এটি আপনার জন্য সহায়ক হবে। ভালো থাকুন!
ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার ক্ষেত্রে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র প্রয়োজন হয়। প্রথমত, জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি থাকতে হবে। এই কপি যেন স্পষ্ট হয় এবং কোনো ধরনের ভুল না থাকে তা নিশ্চিত করতে হবে।
দ্বিতীয়ত, বর্তমান ঠিকানার প্রমাণপত্র যেমন বিদ্যুৎ বিল বা পানির বিল জমা দিতে হবে। এটি নতুন ঠিকানার প্রমাণ হিসেবে কাজ করবে।
তৃতীয়ত, নতুন ঠিকানার প্রমাণপত্র যেমন বাড়ি ভাড়ার চুক্তি বা বাড়ির মালিকানার দলিল জমা দিতে হবে। এই কাগজপত্রগুলো সঠিকভাবে যাচাই করে জমা দিতে হবে।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়মাবলী মেনে চলতে হয়। প্রথমে, স্থানীয় নির্বাচন অফিস বা অনলাইন পোর্টাল থেকে ফরম সংগ্রহ করতে হবে।
এরপর, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ ফরমটি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। ফরম পূরণের পর, সেটি সংশ্লিষ্ট অফিসে জমা দিতে হবে।
সংশ্লিষ্ট অফিসে ফরম জমা দেওয়ার পর, যাচাই প্রক্রিয়া শুরু হবে। এই প্রক্রিয়া সফলভাবে সম্পন্ন হলে, নতুন ভোটার এলাকার তথ্য আপডেট করা হবে।
ফরম ১৩ পূরণের ক্ষেত্রে কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হয়। প্রথমে, ব্যক্তিগত তথ্য যেমন নাম, পিতা-মাতার নাম, জন্মতারিখ ইত্যাদি সঠিকভাবে লিখতে হবে।
দ্বিতীয়ত, বর্তমান ঠিকানা এবং নতুন ঠিকানা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। তৃতীয়ত, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে।
ফরম পূরণের সময় সঠিক তথ্য প্রদান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কোনো ভুল তথ্য প্রদান করলে আবেদন বাতিল হতে পারে।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের জন্য সাধারণত কোনো ফি লাগেনা। তবে, কিছু ক্ষেত্রে স্থানীয় নির্বাচন অফিস থেকে সার্ভিস চার্জ নেওয়া হতে পারে।
ফি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে স্থানীয় নির্বাচন অফিস বা অনলাইন পোর্টাল থেকে তথ্য সংগ্রহ করা যেতে পারে।
ফি সংক্রান্ত কোনো বিভ্রান্তি এড়াতে, প্রয়োজনীয় তথ্য আগে থেকেই সংগ্রহ করা উচিত।
ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে সাধারণত ১৫ থেকে ৩০ দিন সময় লাগে। তবে, এই সময়সীমা বিভিন্ন কারণে পরিবর্তিত হতে পারে।
যদি কাগজপত্র সঠিকভাবে জমা দেওয়া হয় এবং যাচাই প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন হয়, তাহলে সময় কম লাগতে পারে।
কিছু ক্ষেত্রে সরকারি ছুটি বা অন্যান্য কারণে এই সময়সীমা বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই, আবেদন করার সময় সময়সীমা সম্পর্কে অবগত থাকা জরুরি।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের প্রক্রিয়া শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ১৫ থেকে ৪৫ দিন সময় নিতে পারে। প্রথমে, আবেদন ফরম পূরণ এবং জমা দেওয়ার পর যাচাই প্রক্রিয়া শুরু হয়।
এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে, নতুন ঠিকানার ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতে বিভিন্ন ধাপ এবং সময় লাগে। তাই, সময়মতো আবেদন করা উচিত।
জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা অনেক ক্ষেত্রেই দেখা দেয়। ঠিকানার পরিবর্তন, নাম সংশোধন বা ছবি পরিবর্তন করতে হলে জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে হয়।
এছাড়াও, বিবাহ বা বিচ্ছেদ এর কারণে কিছু তথ্য পরিবর্তন করতে হয়।
জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য সঠিক না থাকলে বিভিন্ন সরকারি সুবিধা পেতে সমস্যা হতে পারে। তাই, তথ্য সঠিক রাখতে সংশোধন করা গুরুত্বপূর্ণ।
ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে NID Form 13 পূরণ করতে হয়।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হলো: জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি, স্থানান্তর এলাকার নাগরিকত্ব সনদ, বিদ্যুৎ/পানি বিল/ট্যাক্স রশিদ/বাড়ি ভাড়ার প্রমাণপত্র, এবং ফরম-১৩ এর ২য় পৃষ্ঠায় শনাক্তকারী জনপ্রতিনিধির নাম, স্বাক্ষর ও সিল।
ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে সাধারণত ৭ থেকে ১৫ দিন সময় লাগে।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের ফি হচ্ছে ভ্যাটসহ ২৩০ টাকা।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের ফি বিকাশ, রকেট বা অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে পরিশোধ করা যায়।
ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ বর্তমান ভোটার এলাকার উপজেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের পর নতুন ভোটার আইডি কার্ড দেয়া হয় না। যদি প্রয়োজন হয়, NID Reissue Fee পরিশোধ করে জাতীয় পরিচয় পত্র রিইস্যুর আবেদন করতে হবে।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের জন্য লাগবে NID Form 13, জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি, স্থানান্তর এলাকার নাগরিকত্ব সনদ, বিদ্যুৎ/পানি বিল/ট্যাক্স রশিদ/বাড়ি ভাড়ার প্রমাণপত্র, এবং সংশ্লিষ্ট এলাকার জনপ্রতিনিধির নাম, স্বাক্ষর ও সিল।
প্রথমে NID Form 13 ডাউনলোড ও প্রিন্ট করতে হবে এবং তা সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের পর সংশ্লিষ্ট এলাকার নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন।
নির্বাচন অফিসের কার্যক্রম ও পারফরমেন্সের উপর নির্ভর করে, ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে সর্বোচ্চ ৩০ দিন সময় লাগতে পারে।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের জন্য ভ্যাটসহ ২৩০ টাকা ফি প্রদান করতে হয়।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের আবেদন বর্তমানে যে এলাকায় ভোটার আছেন সেই এলাকার উপজেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে।
প্রথমেই, NID Form 13 পূরণ করার পূর্বে আপনার পুরনো এবং নতুন ঠিকানা সম্পর্কে নির্ভুল তথ্য জেনে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনি ফর্মটি পূরণের সময় অবশ্যই আপনার বর্তমান এবং নতুন ঠিকানার সঠিক তথ্য প্রদান করবেন। আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য নিশ্চিত করবেন। NID অফিসে আবেদন জমা দেওয়ার সময় আপনার পুরনো ঠিকানার প্রমাণপত্র ও নতুন ঠিকানার নথি সঙ্গে নিয়ে যাবেন। সত্যতা যাচাইয়ের জন্য সঠিক প্রমাণপত্র জমা দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
একবার আমার এক বন্ধুর ঘটনা মনে পড়ে। সে তার নতুন চাকরির কারণে শহর পরিবর্তন করেছিল এবং নতুন শহরে ভোটার তালিকায় যুক্ত হতে চেয়েছিল। সে NID Form 13 পূরণ করার সময় কিছু ভুল তথ্য দিয়েছিল এবং এর ফলে প্রক্রিয়াটি বেশ জটিল হয়ে গিয়েছিল। তাই আমি আপনাকে সতর্ক করে দিচ্ছি যে, ফর্মটি পূরণ করার সময় অবশ্যই সঠিক এবং নির্ভুল তথ্য প্রদান করবেন।
আপনার আরও কোনো প্রশ্ন থাকলে বা বিস্তারিত জানতে চাইলে, দয়া করে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন। এতে আপনি আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাবেন যা আপনার প্রয়োজন হতে পারে। আশা করি এটি আপনার জন্য সহায়ক হবে। ভালো থাকুন!
ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার ক্ষেত্রে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র প্রয়োজন হয়। প্রথমত, জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি থাকতে হবে। এই কপি যেন স্পষ্ট হয় এবং কোনো ধরনের ভুল না থাকে তা নিশ্চিত করতে হবে।
দ্বিতীয়ত, বর্তমান ঠিকানার প্রমাণপত্র যেমন বিদ্যুৎ বিল বা পানির বিল জমা দিতে হবে। এটি নতুন ঠিকানার প্রমাণ হিসেবে কাজ করবে।
তৃতীয়ত, নতুন ঠিকানার প্রমাণপত্র যেমন বাড়ি ভাড়ার চুক্তি বা বাড়ির মালিকানার দলিল জমা দিতে হবে। এই কাগজপত্রগুলো সঠিকভাবে যাচাই করে জমা দিতে হবে।
ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার নিয়মাবলী
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়মাবলী মেনে চলতে হয়। প্রথমে, স্থানীয় নির্বাচন অফিস বা অনলাইন পোর্টাল থেকে ফরম সংগ্রহ করতে হবে।
এরপর, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ ফরমটি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। ফরম পূরণের পর, সেটি সংশ্লিষ্ট অফিসে জমা দিতে হবে।
সংশ্লিষ্ট অফিসে ফরম জমা দেওয়ার পর, যাচাই প্রক্রিয়া শুরু হবে। এই প্রক্রিয়া সফলভাবে সম্পন্ন হলে, নতুন ভোটার এলাকার তথ্য আপডেট করা হবে।
ফরম ১৩ পূরণের পদ্ধতি
ফরম ১৩ পূরণের ক্ষেত্রে কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হয়। প্রথমে, ব্যক্তিগত তথ্য যেমন নাম, পিতা-মাতার নাম, জন্মতারিখ ইত্যাদি সঠিকভাবে লিখতে হবে।
দ্বিতীয়ত, বর্তমান ঠিকানা এবং নতুন ঠিকানা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। তৃতীয়ত, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে।
ফরম পূরণের সময় সঠিক তথ্য প্রদান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কোনো ভুল তথ্য প্রদান করলে আবেদন বাতিল হতে পারে।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের জন্য ফি
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের জন্য সাধারণত কোনো ফি লাগেনা। তবে, কিছু ক্ষেত্রে স্থানীয় নির্বাচন অফিস থেকে সার্ভিস চার্জ নেওয়া হতে পারে।
ফি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে স্থানীয় নির্বাচন অফিস বা অনলাইন পোর্টাল থেকে তথ্য সংগ্রহ করা যেতে পারে।
ফি সংক্রান্ত কোনো বিভ্রান্তি এড়াতে, প্রয়োজনীয় তথ্য আগে থেকেই সংগ্রহ করা উচিত।
ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে কতদিন সময় লাগে
ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে সাধারণত ১৫ থেকে ৩০ দিন সময় লাগে। তবে, এই সময়সীমা বিভিন্ন কারণে পরিবর্তিত হতে পারে।
যদি কাগজপত্র সঠিকভাবে জমা দেওয়া হয় এবং যাচাই প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন হয়, তাহলে সময় কম লাগতে পারে।
কিছু ক্ষেত্রে সরকারি ছুটি বা অন্যান্য কারণে এই সময়সীমা বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই, আবেদন করার সময় সময়সীমা সম্পর্কে অবগত থাকা জরুরি।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের প্রক্রিয়ার সময়কাল
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের প্রক্রিয়া শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ১৫ থেকে ৪৫ দিন সময় নিতে পারে। প্রথমে, আবেদন ফরম পূরণ এবং জমা দেওয়ার পর যাচাই প্রক্রিয়া শুরু হয়।
এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে, নতুন ঠিকানার ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতে বিভিন্ন ধাপ এবং সময় লাগে। তাই, সময়মতো আবেদন করা উচিত।
জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা
জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা অনেক ক্ষেত্রেই দেখা দেয়। ঠিকানার পরিবর্তন, নাম সংশোধন বা ছবি পরিবর্তন করতে হলে জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে হয়।
এছাড়াও, বিবাহ বা বিচ্ছেদ এর কারণে কিছু তথ্য পরিবর্তন করতে হয়।
জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য সঠিক না থাকলে বিভিন্ন সরকারি সুবিধা পেতে সমস্যা হতে পারে। তাই, তথ্য সঠিক রাখতে সংশোধন করা গুরুত্বপূর্ণ।
বিষয় | বিস্তারিত |
---|---|
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের নিয়ম | NID Form 13 ডাউনলোড করে পূরণ করে উপজেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে। |
ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে কি কি লাগে |
|
ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফি | ভ্যাটসহ ২৩০ টাকা (২০০ টাকা ফি ও ৩০ টাকা ভ্যাট) |
ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে কতদিন সময় লাগে | সাধারণত ৭ থেকে ১৫ দিন, তবে সর্বাধিক ৩০ দিন |
Read also: প্রবাসীদের এনআইডি আবেদন: আবেদনে ভুল করলে দেশে আসতে হবে
কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তরঃ
ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে কোন ফরম পূরণ করতে হয়?
ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে NID Form 13 পূরণ করতে হয়।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কি কি?
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হলো: জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি, স্থানান্তর এলাকার নাগরিকত্ব সনদ, বিদ্যুৎ/পানি বিল/ট্যাক্স রশিদ/বাড়ি ভাড়ার প্রমাণপত্র, এবং ফরম-১৩ এর ২য় পৃষ্ঠায় শনাক্তকারী জনপ্রতিনিধির নাম, স্বাক্ষর ও সিল।
ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে কত দিন সময় লাগে?
ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে সাধারণত ৭ থেকে ১৫ দিন সময় লাগে।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের ফি কত?
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের ফি হচ্ছে ভ্যাটসহ ২৩০ টাকা।
কিভাবে ভোটার এলাকা পরিবর্তনের ফি পরিশোধ করা যায়?
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের ফি বিকাশ, রকেট বা অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে পরিশোধ করা যায়।
ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ কোথায় জমা দিতে হবে?
ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩ বর্তমান ভোটার এলাকার উপজেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের পর নতুন ভোটার আইডি কার্ড কি দেয়া হয়?
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের পর নতুন ভোটার আইডি কার্ড দেয়া হয় না। যদি প্রয়োজন হয়, NID Reissue Fee পরিশোধ করে জাতীয় পরিচয় পত্র রিইস্যুর আবেদন করতে হবে।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের জন্য কি কি কাগজপত্র লাগবে?
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের জন্য লাগবে NID Form 13, জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি, স্থানান্তর এলাকার নাগরিকত্ব সনদ, বিদ্যুৎ/পানি বিল/ট্যাক্স রশিদ/বাড়ি ভাড়ার প্রমাণপত্র, এবং সংশ্লিষ্ট এলাকার জনপ্রতিনিধির নাম, স্বাক্ষর ও সিল।
ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে হলে প্রথমে কি করতে হবে?
প্রথমে NID Form 13 ডাউনলোড ও প্রিন্ট করতে হবে এবং তা সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের পর কি করতে হবে?
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের পর সংশ্লিষ্ট এলাকার নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন।
ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে কতদিন সময় লাগতে পারে?
নির্বাচন অফিসের কার্যক্রম ও পারফরমেন্সের উপর নির্ভর করে, ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে সর্বোচ্চ ৩০ দিন সময় লাগতে পারে।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের জন্য কোন ফি প্রদান করতে হয়?
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের জন্য ভ্যাটসহ ২৩০ টাকা ফি প্রদান করতে হয়।
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের আবেদন কোথায় জমা দিতে হবে?
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের আবেদন বর্তমানে যে এলাকায় ভোটার আছেন সেই এলাকার উপজেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে।
Explore More
- নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার নিয়ম
- পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার উপায়
- কিভাবে নতুন ভোটার হওয়ার অঙ্গীকার নামা লিখবেন
- জানুন পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
- NID Wallet কি ও যেভাবে এনআইডি ওয়ালেট ব্যবহার করবেন
- সরকারি চাকরিজীবীদের (NID) এনআইডি সংশোধন কঠিন হলো, লাগবে কর্তৃপক্ষের মতামত
- NID সেবা পেতে লাগবে এনআইডি একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন | NID Account Register
- এখন চাকরী প্রার্থীর NID যাচাই করা যাবে জেলা নির্বাচন অফিসে
- SIM Registration Check by NID | চেক করুন NID দিয়ে কয়টি সিম রেজিস্ট্রেশন হয়েছে
- দেখুন ঘরে বসেই NID সংশোধন করার নিয়ম | NID Card Correction Online
- ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত টাকা লাগে
- ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম
- NID Name Correction Online | ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করার নিয়ম
- কোড দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার নিয়ম
- ভোটার আইডি কার্ডে পিতা ও মাতার নাম সংশোধন কিভাবে করবেন ও কি কি লাগবে