পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার উপায়
আপনি পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার উপায় জানতে চাচ্ছেন? চমৎকার প্রশ্ন! আমি জানি, এই প্রশ্নটা অনেকের মনেই আসে। আগেকার দিনে ভোটার আইডি কার্ড হারিয়ে গেলে বা পুরাতন হয়ে গেলে নতুন কার্ড পাওয়ার জন্য ভোটার অফিসে দৌড়াদৌড়ি করতে হতো। তবে এখন প্রযুক্তির উন্নতির কল্যাণে এই কাজটা খুব সহজেই অনলাইনে করা সম্ভব।
আমি নিজেও একবার এই সমস্যাটার সম্মুখীন হয়েছিলাম। আমার পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড একদিন হঠাৎই হারিয়ে যায়। তখন আমি অনলাইনে সার্চ করে দেখি, আমাদের নির্বাচন কমিশন একটা দারুণ সুবিধা দিয়েছে। আপনি খুব সহজেই তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। প্রথমেই আপনাকে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট (https://www.nidw.gov.bd/) এ যেতে হবে। সেখানে গিয়ে 'সার্ভিসেস' সেকশনে ক্লিক করলে আপনি আপনার পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার অপশন পাবেন। আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর এবং অন্যান্য তথ্য প্রদান করে খুব সহজেই আপনি এটি ডাউনলোড করতে পারবেন।
তবে, এই প্রক্রিয়াটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য পুরো নিবন্ধটি পড়া খুবই জরুরি। নিবন্ধটিতে প্রতিটি ধাপ বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। তাই, আপনি সময় করে নিবন্ধটি একবার পড়ে নিন। এতে করে আপনি সহজেই পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন এবং আপনার সময়ও বাঁচবে।
আশা করি, এই তথ্যগুলো আপনার কাজে আসবে। পুরো নিবন্ধটি পড়ার জন্য আপনাকে অনুরোধ করছি, কারণ এতে আপনি আরও বিস্তারিত এবং সঠিক তথ্য পাবেন। আপনার যেকোনো প্রশ্ন থাকলে নির্দ্বিধায় জিজ্ঞাসা করুন। সবসময় সাহায্য করতে প্রস্তুত আছি!
পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে তা পুনরায় ডাউনলোড করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। এটি আপনার পরিচয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল, যা বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সেবা গ্রহণের জন্য অপরিহার্য।
আইডি কার্ড ছাড়া অনেক সময় ব্যাংকিং কার্যক্রম, চাকরির আবেদন, এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা সম্ভব হয় না। তাই, যত দ্রুত সম্ভব পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড পুনরায় ডাউনলোড করা উচিত।
নতুন এবং পুরাতন ভোটারদের জন্য এনআইডি কার্ড ডাউনলোডের নিয়ম বেশ সহজ এবং সরল। প্রথমে আপনাকে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট এ যেতে হবে। সেখানে গিয়ে নির্ধারিত ফর্মটি পূরণ করতে হবে।
পুরাতন ভোটারদের জন্য তাদের ভোটার নম্বর এবং জন্ম তারিখ প্রদান করে লগইন করতে হবে। নতুন ভোটারদের জন্য পর্যায়ক্রমিকভাবে তথ্য প্রদান করে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে।
অনলাইনে পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার পদ্ধতি অত্যন্ত সহজ। প্রথমে আপনাকে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে। এরপর নির্দিষ্ট অপশনে গিয়ে আপনার এনআইডি নম্বর এবং জন্ম তারিখ প্রদান করতে হবে।
এরপর আপনার মোবাইল নম্বরে একটি OTP কোড পাঠানো হবে। সেই কোডটি দিয়ে লগইন করে আপনি আপনার পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।
থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করার প্রক্রিয়া বেশ সহজ। প্রথমে আপনার এলাকার নিকটস্থ থানায় যান। সেখানে গিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করুন এবং আপনার সমস্যাটি বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করুন।
কর্মকর্তা আপনার তথ্য নথিভুক্ত করবেন এবং একটি জিডি নম্বর প্রদান করবেন। সেই জিডি নম্বরটি সংরক্ষণ করুন, কারণ এটি পরবর্তীতে এনআইডি রিইস্যু করার জন্য প্রয়োজন হতে পারে।
এনআইডি ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করার ধাপসমূহ নিম্নরূপঃ
১. প্রথমে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে যান।
২. নির্দিষ্ট রেজিস্ট্রেশন অপশন নির্বাচন করুন।
৩. আপনার এনআইডি নম্বর এবং অন্যান্য তথ্য প্রদান করুন।
৪. একটি সিকিউরিটি কোড পাঠানো হবে, সেটি দিয়ে লগইন করুন।
৫. ব্যক্তিগত তথ্য যাচাই এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপলোড করুন।
৬. সবকিছু ঠিকঠাকভাবে সম্পন্ন হলে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হবে।
এনআইডি রিইস্যু করার জন্য আপনাকে প্রথমে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে লগইন করতে হবে। এরপর রিইস্যু অপশন নির্বাচন করে আপনার পুরাতন এনআইডি নম্বর এবং প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করতে হবে।
তারপর আপনার থানায় করা জিডির কপি আপলোড করতে হবে। সব তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করার পর আপনার আবেদনটি সাবমিট করতে হবে।
এনআইডি রিইস্যুর জন্য নির্ধারিত ফি পরিশোধ করতে হবে। আপনি ফি পরিশোধ করতে পারেন অনলাইনে বা মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে। ওয়েবসাইটে বিভিন্ন পেমেন্ট গেটওয়ে দেওয়া থাকবে, আপনি যেকোনো একটি মাধ্যমে ফি পরিশোধ করতে পারবেন।
ফি পরিশোধের পর পেমেন্ট কনফার্মেশন রিসিটটি সংরক্ষণ করুন, যা পরবর্তীতে প্রয়োজন হতে পারে।
জিডি কপি আপলোড করার জন্য প্রথমে আপনার জিডি কপিটি স্ক্যান করে নিন। এরপর নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে গিয়ে জিডি আপলোড অপশন নির্বাচন করুন।
সেখানে নির্দিষ্ট স্থানে স্ক্যান করা কপিটি আপলোড করুন এবং সব তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করুন। সবকিছু ঠিকঠাকভাবে সম্পন্ন হলে আবেদনটি সাবমিট করুন।
আপনার আবেদনটি অনুমোদিত হলে আপনি নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে আপনার নতুন এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।
প্রথমে ওয়েবসাইটে লগইন করুন এবং ডাউনলোড অপশন নির্বাচন করুন। এরপর আপনার এনআইডি নম্বর এবং প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করে কার্ডটি ডাউনলোড করুন।
অনলাইনে পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার জন্য প্রথম ধাপটি হলো থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা।
জিডি করার সময় আপনার নাম, জন্ম তারিখ ও NID Number উল্লেখ করতে হবে।
এনআইডি ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করার সময় ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার এবং জন্ম তারিখ দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এবং Face Verification করতে হবে।
এনআইডি ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য NID Wallet অ্যাপ্লিকেশনটি ইনস্টল করতে হবে।
রিইস্যু আবেদন করার জন্য ভ্যাট সহ সাধারণ ৩৪৫ টাকা এবং জরুরী ৫৭৫ টাকা ফি পরিশোধ করতে হয়।
জাতীয় পরিচয় পত্র রিইস্যুর ফি বিকাশ ও রকেটের মাধ্যমে পরিশোধ করা যায়।
রিইস্যু ফি পরিশোধের পরে আবেদনের ধরন রিইস্যু এবং বিতরণের ধরন Regular বা Urgent দিন।
আবেদন অনুমোদিত হলে মোবাইলে SMS এর মাধ্যমে জানানো হবে।
অনলাইনে পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে হলে services.nidw.gov.bd ওয়েবসাইটে যেতে হবে।
পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার জন্য আইডি নম্বর/ইউজার নেইম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে।
না, থানায় জাতীয় পরিচয়পত্র হারানোর জিডি করতে কোন ফি প্রদান করতে হয় না।
রিইস্যু আবেদন করার জন্য GD Scan Copy বা সোজাসুজিভাবে তোলা ছবি আপলোড করতে হবে।
এনআইডি ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ার সময় জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার ও জন্ম তারিখ বসিয়ে ক্যাপচাটি পূরণ করতে হবে।
সাধারণভাবে ৭ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে রিইস্যু আবেদন অনুমোদিত হয়।
ফেইস ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়ার জন্য NID Wallet অ্যাপ্লিকেশনটি ওপেন করে QR কোডটি স্ক্যান করতে হবে এবং ক্যামেরার সামনে চোখের পলক ফেলতে হবে, তারপর একবার ডানে ও একবার বামে মাথা ঘোরাতে হবে।
আমি নিজেও একবার এই সমস্যাটার সম্মুখীন হয়েছিলাম। আমার পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড একদিন হঠাৎই হারিয়ে যায়। তখন আমি অনলাইনে সার্চ করে দেখি, আমাদের নির্বাচন কমিশন একটা দারুণ সুবিধা দিয়েছে। আপনি খুব সহজেই তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। প্রথমেই আপনাকে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট (https://www.nidw.gov.bd/) এ যেতে হবে। সেখানে গিয়ে 'সার্ভিসেস' সেকশনে ক্লিক করলে আপনি আপনার পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার অপশন পাবেন। আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর এবং অন্যান্য তথ্য প্রদান করে খুব সহজেই আপনি এটি ডাউনলোড করতে পারবেন।
তবে, এই প্রক্রিয়াটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য পুরো নিবন্ধটি পড়া খুবই জরুরি। নিবন্ধটিতে প্রতিটি ধাপ বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। তাই, আপনি সময় করে নিবন্ধটি একবার পড়ে নিন। এতে করে আপনি সহজেই পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন এবং আপনার সময়ও বাঁচবে।
আশা করি, এই তথ্যগুলো আপনার কাজে আসবে। পুরো নিবন্ধটি পড়ার জন্য আপনাকে অনুরোধ করছি, কারণ এতে আপনি আরও বিস্তারিত এবং সঠিক তথ্য পাবেন। আপনার যেকোনো প্রশ্ন থাকলে নির্দ্বিধায় জিজ্ঞাসা করুন। সবসময় সাহায্য করতে প্রস্তুত আছি!
পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড পুনরায় ডাউনলোডের প্রয়োজনীয়তা
পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে তা পুনরায় ডাউনলোড করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। এটি আপনার পরিচয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল, যা বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সেবা গ্রহণের জন্য অপরিহার্য।
আইডি কার্ড ছাড়া অনেক সময় ব্যাংকিং কার্যক্রম, চাকরির আবেদন, এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা সম্ভব হয় না। তাই, যত দ্রুত সম্ভব পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড পুনরায় ডাউনলোড করা উচিত।
নতুন ও পুরাতন ভোটারদের জন্য এনআইডি কার্ড ডাউনলোডের নিয়ম
নতুন এবং পুরাতন ভোটারদের জন্য এনআইডি কার্ড ডাউনলোডের নিয়ম বেশ সহজ এবং সরল। প্রথমে আপনাকে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট এ যেতে হবে। সেখানে গিয়ে নির্ধারিত ফর্মটি পূরণ করতে হবে।
পুরাতন ভোটারদের জন্য তাদের ভোটার নম্বর এবং জন্ম তারিখ প্রদান করে লগইন করতে হবে। নতুন ভোটারদের জন্য পর্যায়ক্রমিকভাবে তথ্য প্রদান করে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে।
অনলাইনে পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোডের পদ্ধতি
অনলাইনে পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার পদ্ধতি অত্যন্ত সহজ। প্রথমে আপনাকে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে। এরপর নির্দিষ্ট অপশনে গিয়ে আপনার এনআইডি নম্বর এবং জন্ম তারিখ প্রদান করতে হবে।
এরপর আপনার মোবাইল নম্বরে একটি OTP কোড পাঠানো হবে। সেই কোডটি দিয়ে লগইন করে আপনি আপনার পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।
থানায় সাধারণ ডায়েরি করার প্রক্রিয়া
থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করার প্রক্রিয়া বেশ সহজ। প্রথমে আপনার এলাকার নিকটস্থ থানায় যান। সেখানে গিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করুন এবং আপনার সমস্যাটি বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করুন।
কর্মকর্তা আপনার তথ্য নথিভুক্ত করবেন এবং একটি জিডি নম্বর প্রদান করবেন। সেই জিডি নম্বরটি সংরক্ষণ করুন, কারণ এটি পরবর্তীতে এনআইডি রিইস্যু করার জন্য প্রয়োজন হতে পারে।
এনআইডি ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন ধাপসমূহ
এনআইডি ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করার ধাপসমূহ নিম্নরূপঃ
১. প্রথমে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে যান।
২. নির্দিষ্ট রেজিস্ট্রেশন অপশন নির্বাচন করুন।
৩. আপনার এনআইডি নম্বর এবং অন্যান্য তথ্য প্রদান করুন।
৪. একটি সিকিউরিটি কোড পাঠানো হবে, সেটি দিয়ে লগইন করুন।
৫. ব্যক্তিগত তথ্য যাচাই এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপলোড করুন।
৬. সবকিছু ঠিকঠাকভাবে সম্পন্ন হলে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হবে।
এনআইডি রিইস্যুর জন্য আবেদন পদ্ধতি
এনআইডি রিইস্যু করার জন্য আপনাকে প্রথমে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে লগইন করতে হবে। এরপর রিইস্যু অপশন নির্বাচন করে আপনার পুরাতন এনআইডি নম্বর এবং প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করতে হবে।
তারপর আপনার থানায় করা জিডির কপি আপলোড করতে হবে। সব তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করার পর আপনার আবেদনটি সাবমিট করতে হবে।
রিইস্যু ফি পরিশোধের নিয়ম
এনআইডি রিইস্যুর জন্য নির্ধারিত ফি পরিশোধ করতে হবে। আপনি ফি পরিশোধ করতে পারেন অনলাইনে বা মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে। ওয়েবসাইটে বিভিন্ন পেমেন্ট গেটওয়ে দেওয়া থাকবে, আপনি যেকোনো একটি মাধ্যমে ফি পরিশোধ করতে পারবেন।
ফি পরিশোধের পর পেমেন্ট কনফার্মেশন রিসিটটি সংরক্ষণ করুন, যা পরবর্তীতে প্রয়োজন হতে পারে।
জিডি কপি আপলোড ও আবেদন সাবমিট
জিডি কপি আপলোড করার জন্য প্রথমে আপনার জিডি কপিটি স্ক্যান করে নিন। এরপর নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে গিয়ে জিডি আপলোড অপশন নির্বাচন করুন।
সেখানে নির্দিষ্ট স্থানে স্ক্যান করা কপিটি আপলোড করুন এবং সব তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করুন। সবকিছু ঠিকঠাকভাবে সম্পন্ন হলে আবেদনটি সাবমিট করুন।
অনুমোদনের পর এনআইডি কার্ড ডাউনলোড
আপনার আবেদনটি অনুমোদিত হলে আপনি নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে আপনার নতুন এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।
প্রথমে ওয়েবসাইটে লগইন করুন এবং ডাউনলোড অপশন নির্বাচন করুন। এরপর আপনার এনআইডি নম্বর এবং প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করে কার্ডটি ডাউনলোড করুন।
ধাপ | বিবরণ |
---|---|
১ | থানায় সাধারণ ডায়েরী করুন |
২ | এনআইডি ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করুন |
৩ | রিইস্যুর আবেদন করুন |
৪ | রিইস্যু ফি পরিশোধ করুন |
৫ | এনআইডি রিইস্যুর আবেদন সাবমিট করুন |
৬ | আইডি কার্ড ডাউনলোড করুন |
Read also: ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন করার নিয়ম
কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তরঃ
অনলাইনে পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার জন্য প্রথম ধাপটি কী?
অনলাইনে পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার জন্য প্রথম ধাপটি হলো থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা।
জিডি করার সময় কোন কোন তথ্য উল্লেখ করতে হবে?
জিডি করার সময় আপনার নাম, জন্ম তারিখ ও NID Number উল্লেখ করতে হবে।
এনআইডি ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করার সময় কী করতে হবে?
এনআইডি ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করার সময় ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার এবং জন্ম তারিখ দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এবং Face Verification করতে হবে।
এনআইডি ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য কোন অ্যাপ্লিকেশনটি ইনস্টল করতে হবে?
এনআইডি ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য NID Wallet অ্যাপ্লিকেশনটি ইনস্টল করতে হবে।
রিইস্যু আবেদন করার জন্য কোন ফি পরিশোধ করতে হয়?
রিইস্যু আবেদন করার জন্য ভ্যাট সহ সাধারণ ৩৪৫ টাকা এবং জরুরী ৫৭৫ টাকা ফি পরিশোধ করতে হয়।
জাতীয় পরিচয় পত্র রিইস্যুর ফি কিভাবে পরিশোধ করা যায়?
জাতীয় পরিচয় পত্র রিইস্যুর ফি বিকাশ ও রকেটের মাধ্যমে পরিশোধ করা যায়।
রিইস্যু ফি পরিশোধের পরে আবেদনের ধরন কীভাবে নির্ধারণ করবেন?
রিইস্যু ফি পরিশোধের পরে আবেদনের ধরন রিইস্যু এবং বিতরণের ধরন Regular বা Urgent দিন।
আবেদন অনুমোদিত হলে কীভাবে জানানো হবে?
আবেদন অনুমোদিত হলে মোবাইলে SMS এর মাধ্যমে জানানো হবে।
অনলাইনে পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে হলে কোন ওয়েবসাইটে যেতে হবে?
অনলাইনে পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে হলে services.nidw.gov.bd ওয়েবসাইটে যেতে হবে।
পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার জন্য কোন কোন তথ্য দিয়ে লগইন করতে হবে?
পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার জন্য আইডি নম্বর/ইউজার নেইম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে।
জিডি করার জন্য কোন ফি প্রদান করতে হয় কি?
না, থানায় জাতীয় পরিচয়পত্র হারানোর জিডি করতে কোন ফি প্রদান করতে হয় না।
রিইস্যু আবেদন করার জন্য GD Scan Copy কিভাবে আপলোড করতে হবে?
রিইস্যু আবেদন করার জন্য GD Scan Copy বা সোজাসুজিভাবে তোলা ছবি আপলোড করতে হবে।
রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ার সময় এনআইডি ওয়েবসাইটে কোন ক্যাপচাটি পূরণ করতে হবে?
এনআইডি ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ার সময় জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার ও জন্ম তারিখ বসিয়ে ক্যাপচাটি পূরণ করতে হবে।
কত দিনের মধ্যে রিইস্যু আবেদন অনুমোদিত হয়?
সাধারণভাবে ৭ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে রিইস্যু আবেদন অনুমোদিত হয়।
ফেইস ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়ার জন্য কী করতে হবে?
ফেইস ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়ার জন্য NID Wallet অ্যাপ্লিকেশনটি ওপেন করে QR কোডটি স্ক্যান করতে হবে এবং ক্যামেরার সামনে চোখের পলক ফেলতে হবে, তারপর একবার ডানে ও একবার বামে মাথা ঘোরাতে হবে।
Explore More
- নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার নিয়ম
- কিভাবে নতুন ভোটার হওয়ার অঙ্গীকার নামা লিখবেন
- জানুন পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
- NID Wallet কি ও যেভাবে এনআইডি ওয়ালেট ব্যবহার করবেন
- সরকারি চাকরিজীবীদের (NID) এনআইডি সংশোধন কঠিন হলো, লাগবে কর্তৃপক্ষের মতামত
- NID সেবা পেতে লাগবে এনআইডি একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন | NID Account Register
- এখন চাকরী প্রার্থীর NID যাচাই করা যাবে জেলা নির্বাচন অফিসে
- SIM Registration Check by NID | চেক করুন NID দিয়ে কয়টি সিম রেজিস্ট্রেশন হয়েছে
- দেখুন ঘরে বসেই NID সংশোধন করার নিয়ম | NID Card Correction Online
- ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত টাকা লাগে
- ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম
- NID Name Correction Online | ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করার নিয়ম
- কোড দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার নিয়ম
- ভোটার আইডি কার্ডে পিতা ও মাতার নাম সংশোধন কিভাবে করবেন ও কি কি লাগবে
- ভোটার আইডি কার্ড বাতিল করার নিয়ম | How to Cancel NID Card