ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত টাকা লাগে
আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ! ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে হলে আপনাকে প্রথমেই নির্বাচন কমিশন অফিস বা অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। সাধারণত, এই প্রক্রিয়াটি খুব সহজ এবং সরল। সংশোধনের জন্য বেশ কয়েকটি ধাপ রয়েছে, যার মধ্যে আপনার নাম, ঠিকানা, ছবি, বা জন্ম তারিখ সংশোধন করা থাকতে পারে। খরচের ক্ষেত্রে, সাধারণত এটা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে হয়ে থাকে, তবে কিছু ক্ষেত্রে সংস্থান অনুযায়ী নামমাত্র ফি হতে পারে।
একটা মজার ঘটনা বলি, আমার এক বন্ধু একবার তার ভোটার আইডি কার্ডে নামের বানান ভুল ছিল। সে যখন সংশোধন করতে গেল, প্রথমে সে একটু চিন্তিত ছিল যে কত টাকা লাগবে এবং প্রক্রিয়াটি কতটা ঝামেলাপূর্ণ হবে। কিন্তু যখন সে সংশোধনের জন্য আবেদন করল, তখন দেখল পুরো প্রক্রিয়াটি অনেক সহজ এবং কোনো বাড়তি খরচও লাগেনি। সে শুধু অনলাইনে ফর্ম পূরণ করে এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপলোড করে কাজটা সম্পন্ন করল। তাই, আপনিও যদি প্রয়োজন মনে করেন, নির্দ্বিধায় সংশোধনের জন্য আবেদন করতে পারেন।
আরেকটা কথা, যদি আপনি অফিসে গিয়ে সংশোধন করতে চান, তবে সঙ্গে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট নিয়ে যাবেন। যেমন, নাম সংশোধনের জন্য জন্ম সনদ, ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য নতুন ঠিকানার প্রমাণ, ইত্যাদি। তবে, সবচেয়ে ভালো হবে যদি আপনি পুরো প্রক্রিয়াটি নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি পড়ে নেন। এতে আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর পাবেন এবং নিশ্চিত হতে পারবেন যে আপনি সঠিকভাবে কাজটি করতে পারছেন। পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ুন।
আশা করি, এই উত্তরের মাধ্যমে আপনার প্রশ্নের যথাযথ সমাধান দিতে পেরেছি। শুভকামনা রইল আপনার ভোটার আইডি সংশোধনের জন্য!
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য একটি নির্দিষ্ট ফি প্রদান করতে হয়। এই ফি নির্ধারিত হয় সংশোধনের ধরন ও পরিমাণের উপর ভিত্তি করে। সাধারণত, নাম, ঠিকানা, বয়স বা অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য সংশোধনের ক্ষেত্রে ফি কিছুটা ভিন্ন হতে পারে।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের ক্ষেত্রে এই ফি অগ্রিম জমা দিতে হয় এবং সংশোধনের প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার আগে এটি নিশ্চিত করতে হয় যে ফি সঠিকভাবে পরিশোধিত হয়েছে।
জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধনের জন্যও একটি নির্দিষ্ট ফি প্রদান করতে হয়। এই ফি সংশোধনের ধরন ও পরিমাণের উপর নির্ভর করে। নাম, জন্ম তারিখ, ঠিকানা বা অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য সংশোধনের জন্য আলাদা আলাদা ফি নির্ধারিত থাকে।
ফি প্রদান করা না হলে সংশোধনের আবেদন গ্রহণ করা হয় না এবং এটি ফি প্রদান করার পরেই প্রক্রিয়া শুরু হয়।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য কিছু নির্দিষ্ট তথ্য ও কাগজপত্র প্রদান করতে হয়। এর মধ্যে রয়েছে মূল ভোটার আইডি কার্ড, সংশোধিত তথ্যের প্রমাণপত্র (যেমন জন্ম সনদ, ঠিকানা প্রমাণপত্র ইত্যাদি) এবং সংশোধনের আবেদনপত্র।
এছাড়াও, সংশোধনের জন্য আবেদনকারীর ছবি ও স্বাক্ষর জমা দিতে হয়, যা সংশোধিত ভোটার আইডি কার্ডে ব্যবহার করা হবে।
জাতীয় পরিচয়পত্রের ফি হিসাব করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দেওয়া নির্দেশনা অনুসরণ করতে হয়। ফি সাধারণত সংশোধনের ধরন ও পরিমাণের উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়। সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য ও কাগজপত্র প্রদান করার পর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ফি নির্ধারণ করে থাকে।
সংশোধনের আবেদনপত্র জমা দেওয়ার সময় এই ফি প্রদান করতে হয় এবং এটি ব্যাংক বা অন্য কোন নির্ধারিত পদ্ধতিতে পরিশোধ করা যেতে পারে।
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের ফি জমা দেওয়ার জন্য নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম ও পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয়। ফি সাধারণত ব্যাংক বা নির্ধারিত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে জমা দেওয়া হয়।
ফি জমা দেওয়ার পর প্রাপ্ত রসিদ সংশোধনের আবেদনপত্রের সাথে জমা দিতে হয়। এছাড়া, অনলাইন পেমেন্টের সুযোগ থাকলে তা ব্যবহার করা যেতে পারে।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন সম্পর্কিত অতিরিক্ত তথ্যের জন্য স্থানীয় নির্বাচন অফিস বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে। সংশোধনের আবেদন করার আগে প্রয়োজনীয় সকল তথ্য ও কাগজপত্র প্রস্তুত রাখা উচিত।
অনলাইন প্ল্যাটফর্মেও সংশোধনের আবেদন করা যেতে পারে, যেখানে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা ও ফর্ম পাওয়া যাবে।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে ২৩০ টাকা লাগে।
জাতীয় পরিচয় পত্রের মৌলিক তথ্য সংশোধনের জন্য ১৫% ভ্যাটসহ ২৩০ টাকা ফি দিতে হয়।
জাতীয় পরিচয় পত্রের অন্য তথ্য সংশোধনের জন্য ১৫% ভ্যাটসহ ১১৫ টাকা ফি দিতে হয়।
উভয় ধরণের তথ্য সংশোধনের জন্য ৩৪৫ টাকা লাগে।
জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য সংশোধনের প্রথমবার ২৩০ টাকা, দ্বিতীয়বার ৩৪৫ টাকা, এবং তৃতীয়বার ৫৭৫ টাকা ফি দিতে হয়।
ভোটার আইডি কার্ডের মৌলিক তথ্যসমূহ হচ্ছে নাম, পিতা-মাতার নাম, জন্ম তারিখ, রক্তের গ্রুপ, জন্মস্থান, ছবি ও স্বাক্ষর, বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা, জন্ম নিবন্ধন নম্বর, লিঙ্গ।
জাতীয় পরিচয় পত্রের ফি অনলাইনে চেক করতে https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/fees লিংকে গিয়ে NID No এবং সংশোধনের ধরণ সিলেক্ট করে হিসাব করতে পারবেন।
জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধনের ফি বিকাশ বা রকেট থেকে পে বিল > সরকারি ফি > NID Service অপশন সিলেক্ট করে জমা দিতে পারবেন।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জরুরী রিইস্যু ফি ৫৭৫ টাকা।
জাতীয় পরিচয় পত্রের অন্যান্য তথ্যসমূহ হচ্ছে স্বামী-স্ত্রীর নাম ও তথ্য, শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশা, অক্ষমতা, সনাক্তকরন চিহ্ন, টিন নম্বর, ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর, পাসপোর্ট নম্বর, ধর্ম, মোবাইল নম্বর।
না, জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন ফি ছাড়া আর কোন ফি দিতে হয় না।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের প্রথমবার ২৩০ টাকা, দ্বিতীয়বার ৩৪৫ টাকা, এবং তৃতীয়বার ৫৭৫ টাকা ফি দিতে হয়।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের ফি বিকাশ বা রকেট থেকে জমা দিতে হয়।
জাতীয় পরিচয় পত্রের নির্ধারিত ফি ছাড়া আর কোন ফি দিতে হয় না।
একটা মজার ঘটনা বলি, আমার এক বন্ধু একবার তার ভোটার আইডি কার্ডে নামের বানান ভুল ছিল। সে যখন সংশোধন করতে গেল, প্রথমে সে একটু চিন্তিত ছিল যে কত টাকা লাগবে এবং প্রক্রিয়াটি কতটা ঝামেলাপূর্ণ হবে। কিন্তু যখন সে সংশোধনের জন্য আবেদন করল, তখন দেখল পুরো প্রক্রিয়াটি অনেক সহজ এবং কোনো বাড়তি খরচও লাগেনি। সে শুধু অনলাইনে ফর্ম পূরণ করে এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপলোড করে কাজটা সম্পন্ন করল। তাই, আপনিও যদি প্রয়োজন মনে করেন, নির্দ্বিধায় সংশোধনের জন্য আবেদন করতে পারেন।
আরেকটা কথা, যদি আপনি অফিসে গিয়ে সংশোধন করতে চান, তবে সঙ্গে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট নিয়ে যাবেন। যেমন, নাম সংশোধনের জন্য জন্ম সনদ, ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য নতুন ঠিকানার প্রমাণ, ইত্যাদি। তবে, সবচেয়ে ভালো হবে যদি আপনি পুরো প্রক্রিয়াটি নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি পড়ে নেন। এতে আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর পাবেন এবং নিশ্চিত হতে পারবেন যে আপনি সঠিকভাবে কাজটি করতে পারছেন। পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ুন।
আশা করি, এই উত্তরের মাধ্যমে আপনার প্রশ্নের যথাযথ সমাধান দিতে পেরেছি। শুভকামনা রইল আপনার ভোটার আইডি সংশোধনের জন্য!
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের ফি
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য একটি নির্দিষ্ট ফি প্রদান করতে হয়। এই ফি নির্ধারিত হয় সংশোধনের ধরন ও পরিমাণের উপর ভিত্তি করে। সাধারণত, নাম, ঠিকানা, বয়স বা অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য সংশোধনের ক্ষেত্রে ফি কিছুটা ভিন্ন হতে পারে।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের ক্ষেত্রে এই ফি অগ্রিম জমা দিতে হয় এবং সংশোধনের প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার আগে এটি নিশ্চিত করতে হয় যে ফি সঠিকভাবে পরিশোধিত হয়েছে।
জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন ফি
জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধনের জন্যও একটি নির্দিষ্ট ফি প্রদান করতে হয়। এই ফি সংশোধনের ধরন ও পরিমাণের উপর নির্ভর করে। নাম, জন্ম তারিখ, ঠিকানা বা অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য সংশোধনের জন্য আলাদা আলাদা ফি নির্ধারিত থাকে।
ফি প্রদান করা না হলে সংশোধনের আবেদন গ্রহণ করা হয় না এবং এটি ফি প্রদান করার পরেই প্রক্রিয়া শুরু হয়।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য কিছু নির্দিষ্ট তথ্য ও কাগজপত্র প্রদান করতে হয়। এর মধ্যে রয়েছে মূল ভোটার আইডি কার্ড, সংশোধিত তথ্যের প্রমাণপত্র (যেমন জন্ম সনদ, ঠিকানা প্রমাণপত্র ইত্যাদি) এবং সংশোধনের আবেদনপত্র।
এছাড়াও, সংশোধনের জন্য আবেদনকারীর ছবি ও স্বাক্ষর জমা দিতে হয়, যা সংশোধিত ভোটার আইডি কার্ডে ব্যবহার করা হবে।
জাতীয় পরিচয়পত্রের ফি হিসাব করার পদ্ধতি
জাতীয় পরিচয়পত্রের ফি হিসাব করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দেওয়া নির্দেশনা অনুসরণ করতে হয়। ফি সাধারণত সংশোধনের ধরন ও পরিমাণের উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়। সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য ও কাগজপত্র প্রদান করার পর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ফি নির্ধারণ করে থাকে।
সংশোধনের আবেদনপত্র জমা দেওয়ার সময় এই ফি প্রদান করতে হয় এবং এটি ব্যাংক বা অন্য কোন নির্ধারিত পদ্ধতিতে পরিশোধ করা যেতে পারে।
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ফি জমা দেওয়ার নিয়ম
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের ফি জমা দেওয়ার জন্য নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম ও পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয়। ফি সাধারণত ব্যাংক বা নির্ধারিত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে জমা দেওয়া হয়।
ফি জমা দেওয়ার পর প্রাপ্ত রসিদ সংশোধনের আবেদনপত্রের সাথে জমা দিতে হয়। এছাড়া, অনলাইন পেমেন্টের সুযোগ থাকলে তা ব্যবহার করা যেতে পারে।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন সম্পর্কিত অতিরিক্ত তথ্য
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন সম্পর্কিত অতিরিক্ত তথ্যের জন্য স্থানীয় নির্বাচন অফিস বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে। সংশোধনের আবেদন করার আগে প্রয়োজনীয় সকল তথ্য ও কাগজপত্র প্রস্তুত রাখা উচিত।
অনলাইন প্ল্যাটফর্মেও সংশোধনের আবেদন করা যেতে পারে, যেখানে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা ও ফর্ম পাওয়া যাবে।
সংশোধনের ধরণ | ফির পরিমাণ | 15% ভ্যাট | মোট ফি’র পরিমাণ |
---|---|---|---|
তথ্য সংশোধন | ২০০ টাকা | ৩০ টাকা | ২৩০ টাকা |
অন্যান্য তথ্য সংশোধন | ১০০ টাকা | ১৫ টাকা | ১১৫ টাকা |
উভয় তথ্য সংশোধন | ৩০০ টাকা | ৪৫ টাকা | ৩৪৫ টাকা |
রিইস্যু | ৩০০ টাকা | ৪৫ টাকা | ৩৪৫ টাকা |
রিইস্যু জরুরী | ৫০০ টাকা | ৭৫ টাকা | ৫৭৫ টাকা |
Read also: জানুন ছবি তোলার কতদিন পর এনআইডি কার্ড পাওয়া যায়
কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তরঃ
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত টাকা লাগে?
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে ২৩০ টাকা লাগে।
জাতীয় পরিচয় পত্রের মৌলিক তথ্য সংশোধনের জন্য কত টাকা ফি দিতে হয়?
জাতীয় পরিচয় পত্রের মৌলিক তথ্য সংশোধনের জন্য ১৫% ভ্যাটসহ ২৩০ টাকা ফি দিতে হয়।
জাতীয় পরিচয় পত্রের অন্য তথ্য সংশোধনের জন্য কত টাকা ফি দিতে হয়?
জাতীয় পরিচয় পত্রের অন্য তথ্য সংশোধনের জন্য ১৫% ভ্যাটসহ ১১৫ টাকা ফি দিতে হয়।
উভয় ধরণের তথ্য সংশোধনের জন্য কত টাকা লাগে?
উভয় ধরণের তথ্য সংশোধনের জন্য ৩৪৫ টাকা লাগে।
জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য সংশোধনের জন্য কতবার আলাদা আলাদা ফি দিতে হয়?
জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য সংশোধনের প্রথমবার ২৩০ টাকা, দ্বিতীয়বার ৩৪৫ টাকা, এবং তৃতীয়বার ৫৭৫ টাকা ফি দিতে হয়।
ভোটার আইডি কার্ডের কোন কোন মৌলিক তথ্য সংশোধন করা যায়?
ভোটার আইডি কার্ডের মৌলিক তথ্যসমূহ হচ্ছে নাম, পিতা-মাতার নাম, জন্ম তারিখ, রক্তের গ্রুপ, জন্মস্থান, ছবি ও স্বাক্ষর, বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা, জন্ম নিবন্ধন নম্বর, লিঙ্গ।
জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য সংশোধনের ফি কিভাবে হিসাব করবেন?
জাতীয় পরিচয় পত্রের ফি অনলাইনে চেক করতে https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/fees লিংকে গিয়ে NID No এবং সংশোধনের ধরণ সিলেক্ট করে হিসাব করতে পারবেন।
জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধনের ফি কিভাবে জমা দিবেন?
জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধনের ফি বিকাশ বা রকেট থেকে পে বিল > সরকারি ফি > NID Service অপশন সিলেক্ট করে জমা দিতে পারবেন।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জরুরী রিইস্যু ফি কত টাকা?
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জরুরী রিইস্যু ফি ৫৭৫ টাকা।
জাতীয় পরিচয় পত্রের অন্যান্য তথ্যগুলো কি কি?
জাতীয় পরিচয় পত্রের অন্যান্য তথ্যসমূহ হচ্ছে স্বামী-স্ত্রীর নাম ও তথ্য, শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশা, অক্ষমতা, সনাক্তকরন চিহ্ন, টিন নম্বর, ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর, পাসপোর্ট নম্বর, ধর্ম, মোবাইল নম্বর।
জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন ফি ছাড়া আর কোন ফি দিতে হয় কিনা?
না, জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন ফি ছাড়া আর কোন ফি দিতে হয় না।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের ফি কতবার আলাদা আলাদা পরিমাণে দিতে হয়?
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের প্রথমবার ২৩০ টাকা, দ্বিতীয়বার ৩৪৫ টাকা, এবং তৃতীয়বার ৫৭৫ টাকা ফি দিতে হয়।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের ফি কোথায় জমা দিতে হয়?
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের ফি বিকাশ বা রকেট থেকে জমা দিতে হয়।
জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য সংশোধনের জন্য কোন ধরণের ফি দিতে হয় না?
জাতীয় পরিচয় পত্রের নির্ধারিত ফি ছাড়া আর কোন ফি দিতে হয় না।
Explore More
- নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার নিয়ম
- পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার উপায়
- কিভাবে নতুন ভোটার হওয়ার অঙ্গীকার নামা লিখবেন
- জানুন পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
- NID Wallet কি ও যেভাবে এনআইডি ওয়ালেট ব্যবহার করবেন
- সরকারি চাকরিজীবীদের (NID) এনআইডি সংশোধন কঠিন হলো, লাগবে কর্তৃপক্ষের মতামত
- NID সেবা পেতে লাগবে এনআইডি একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন | NID Account Register
- এখন চাকরী প্রার্থীর NID যাচাই করা যাবে জেলা নির্বাচন অফিসে
- SIM Registration Check by NID | চেক করুন NID দিয়ে কয়টি সিম রেজিস্ট্রেশন হয়েছে
- দেখুন ঘরে বসেই NID সংশোধন করার নিয়ম | NID Card Correction Online
- ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম
- NID Name Correction Online | ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করার নিয়ম
- কোড দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার নিয়ম
- ভোটার আইডি কার্ডে পিতা ও মাতার নাম সংশোধন কিভাবে করবেন ও কি কি লাগবে
- ভোটার আইডি কার্ড বাতিল করার নিয়ম | How to Cancel NID Card