নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে | Documents for NID Application 2024
নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে | Documents for NID Application 2024
আপনি যে প্রশ্নটি করেছেন, তা অনেক গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে যারা নতুন ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হতে চান তাদের জন্য। নতুন ভোটার হতে হলে প্রথমেই কিছু নির্দিষ্ট ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে। সাধারণত, আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদ, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, এবং ঠিকানার প্রমাণপত্র লাগবে। এখন, ঠিকানার প্রমাণপত্র বলতে আপনার বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল, বা ব্যাংক স্টেটমেন্ট হতে পারে। জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি প্রমাণ করে যে আপনি বাংলাদেশের নাগরিক। এছাড়াও, যদি আপনার বয়স ১৮ বছরের নিচে থাকে, তবে আপনার বাবা-মা বা অভিভাবকের অনুমতি লাগবে।
আপনি জানেন, আমি নিজেও একবার একটি মজার ঘটনার সম্মুখীন হয়েছিলাম যখন আমি প্রথমবারের মতো ভোটার হতে গিয়েছিলাম। তখন আমার বয়স ১৮ হলো আর আমি খুব উত্তেজিত ছিলাম। কিন্তু আমি ভুল করে আমার পুরোনো ঠিকানার বিদ্যুৎ বিল নিয়ে গিয়েছিলাম! ফলে আমাকে আবার বাড়ি ফিরে যেতে হয়েছিল সঠিক ডকুমেন্ট নিতে। তাই আপনার ক্ষেত্রে যেন এমন না হয়, আপনি সব ডকুমেন্ট ভালোভাবে চেক করে নিন।
আরও বিস্তারিত জানতে, আপনি পুরো নিবন্ধটি পড়বেন, কারণ সেখানে আপনি সব প্রয়োজনীয় তথ্য পাবেন। এতে আপনার জন্য প্রক্রিয়াটি আরও সহজ হয়ে যাবে। শুভকামনা রইল আপনার নতুন ভোটার হওয়ার যাত্রায়!
ভোটার আইডি কার্ড একটি গুরুত্বপূর্ণ সরকারি নথি যা একজন নাগরিকের পরিচয় এবং ভোটাধিকার নিশ্চিত করে। ভোটার আইডি কার্ড তৈরির জন্য বিভিন্ন ধরনের নথি জমা দিতে হয়। এখানে আমরা সেই নথিগুলির বিস্তারিত আলোচনা করবো।
জন্ম নিবন্ধন সনদ হল প্রথম এবং প্রধান নথি যা ভোটার আইডি কার্ড তৈরির জন্য প্রয়োজন। এটি আপনার জন্মের তারিখ, জন্মস্থান এবং পিতামাতার নামের প্রমাণ হিসেবে কাজ করে। জন্ম নিবন্ধন সনদ না থাকলে, আইডি কার্ড তৈরি করা যাবে না।
শিক্ষা সনদ আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণ হিসেবে কাজ করে। এটি সাধারণত মাধ্যমিক বা উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার সনদ হতে পারে। শিক্ষা সনদ প্রদান করলে আপনার বয়স এবং নামের প্রমাণ আরও দৃঢ় হয়।
রক্তের গ্রুপ পরীক্ষার রিপোর্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা সাধারণত স্বাস্থ্য সংক্রান্ত প্রয়োজনীয়তার জন্য ব্যবহৃত হয়। তবে বর্তমানে এটি ভোটার আইডি কার্ডের প্রক্রিয়াতেও ব্যবহৃত হয়।
নাগরিক সনদ আপনার স্থায়ী ঠিকানা এবং নাগরিকত্বের প্রমাণ হিসেবে কাজ করে। এই সনদ স্থানীয় পৌরসভা বা ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে সরবরাহ করা হয়।
স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ড জমা দিলে আপনার পারিবারিক সম্পর্কের প্রমাণ আরও মজবুত হয়। এটি বিশেষ করে বিবাহিত ব্যক্তিদের জন্য প্রয়োজনীয়।
অঙ্গীকারনামা হল একটি লিখিত নথি যেখানে আপনি আপনার তথ্যের সততা নিশ্চিত করেন। এটি সাধারণত আইনজীবীর মাধ্যমে নোটারী করা হয়।
ইউটিলিটি বিলের কপি যেমন বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল বা পানির বিল আপনার ঠিকানার প্রমাণ হিসেবে কাজ করে। এটি জমা দিলে আপনার স্থায়ী ঠিকানার প্রমাণ আরও দৃঢ় হয়।
পাসপোর্ট ও ড্রাইভিং লাইসেন্সের কপি অতিরিক্ত পরিচয়পত্র হিসেবে কাজ করে। এগুলি জমা দিলে আপনার পরিচয়ের প্রমাণ আরও মজবুত হয়।
এই নথিগুলি ঠিকমত জমা দিলে আপনি সহজেই একটি ভোটার আইডি কার্ড পেতে পারেন। আশা করি এই তথ্যগুলি আপনার জন্য সহায়ক হবে।
ভোটার আইডি কার্ড করতে প্রধানত শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, জন্ম নিবন্ধন, পিতা-মাতার NID, এবং বাবা ব্যতীত রক্তের সম্পর্ক আছে এমন ৩ জনের জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি প্রয়োজন হয়।
নতুন ভোটার নিবন্ধনের জন্য ঠিকানা প্রমাণের জন্য ইউটিলিটি বিলের কপি, জমির খাজনা রশিদ, হোল্ডিং ট্যাক্স রসিদ অথবা চেয়ারম্যান বা কমিশনারের প্রত্যয়ন প্রয়োজন হয়।
জন্ম নিবন্ধনে বাংলা ও ইংরেজি তথ্য থাকা উচিত।
হ্যাঁ, পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকলে শুধুমাত্র জন্ম নিবন্ধন দিয়েও এনআইডি কার্ড করা যাবে।
পিতা-মাতার এনআইডি কার্ডে তাদের নাম, জন্ম নিবন্ধন ও শিক্ষা সনদের সাথে মিল থাকা উচিত।
রক্তের গ্রুপ পরীক্ষার রিপোর্টটির ছবি বা স্ক্যান কপি অনলাইনে আপলোড করতে হবে এবং আবেদনের সাথে যুক্ত করে উপজেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে।
নতুন ভোটার নিবন্ধনের ক্ষেত্রে নাগরিক সনদ ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর অফিস থেকে সংগ্রহ করতে হয়।
বিবাহিত ভোটার আবেদনকারীর ক্ষেত্রে স্বামী বা স্ত্রীর জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি এবং নিকাহনামা বা কাবিন নামার কপিও জমা দিতে হয়।
ভোটার আইডি কার্ডের অঙ্গীকারনামা হচ্ছে একটি লিখিত অঙ্গীকার যে আবেদনকারী পূর্বে কোন এলাকা থেকে ভোটার নিবন্ধন করেননি।
হোল্ডিং ট্যাক্স রশিদে আবেদনকারীর নাম না থাকলেও চলবে, তবে পিতা-মাতা বা পরিবারের কোন সদস্যের নাম থাকলেও চলবে।
শিক্ষাগত যোগ্যতা না থাকলে, পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্সের কপি জমা দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড করা যাবে।
হোল্ডিং ট্যাক্স রশিদ ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনে পরিশোধ করা হয়।
নাম এবং বয়সের ক্ষেত্রে SSC বা সমমানের পরীক্ষার সনদে উল্লেখিত বয়স ও নাম গ্রহণযোগ্য হবে।
একজন ব্যক্তির শুধুমাত্র একবারই ভোটার নিবন্ধন বা জাতীয় পরিচয় করা যায়।
আপনি যে প্রশ্নটি করেছেন, তা অনেক গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে যারা নতুন ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হতে চান তাদের জন্য। নতুন ভোটার হতে হলে প্রথমেই কিছু নির্দিষ্ট ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে। সাধারণত, আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদ, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, এবং ঠিকানার প্রমাণপত্র লাগবে। এখন, ঠিকানার প্রমাণপত্র বলতে আপনার বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল, বা ব্যাংক স্টেটমেন্ট হতে পারে। জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি প্রমাণ করে যে আপনি বাংলাদেশের নাগরিক। এছাড়াও, যদি আপনার বয়স ১৮ বছরের নিচে থাকে, তবে আপনার বাবা-মা বা অভিভাবকের অনুমতি লাগবে।
আপনি জানেন, আমি নিজেও একবার একটি মজার ঘটনার সম্মুখীন হয়েছিলাম যখন আমি প্রথমবারের মতো ভোটার হতে গিয়েছিলাম। তখন আমার বয়স ১৮ হলো আর আমি খুব উত্তেজিত ছিলাম। কিন্তু আমি ভুল করে আমার পুরোনো ঠিকানার বিদ্যুৎ বিল নিয়ে গিয়েছিলাম! ফলে আমাকে আবার বাড়ি ফিরে যেতে হয়েছিল সঠিক ডকুমেন্ট নিতে। তাই আপনার ক্ষেত্রে যেন এমন না হয়, আপনি সব ডকুমেন্ট ভালোভাবে চেক করে নিন।
আরও বিস্তারিত জানতে, আপনি পুরো নিবন্ধটি পড়বেন, কারণ সেখানে আপনি সব প্রয়োজনীয় তথ্য পাবেন। এতে আপনার জন্য প্রক্রিয়াটি আরও সহজ হয়ে যাবে। শুভকামনা রইল আপনার নতুন ভোটার হওয়ার যাত্রায়!
ভোটার আইডি কার্ড করতে কি কি লাগে
ভোটার আইডি কার্ড একটি গুরুত্বপূর্ণ সরকারি নথি যা একজন নাগরিকের পরিচয় এবং ভোটাধিকার নিশ্চিত করে। ভোটার আইডি কার্ড তৈরির জন্য বিভিন্ন ধরনের নথি জমা দিতে হয়। এখানে আমরা সেই নথিগুলির বিস্তারিত আলোচনা করবো।
১. জন্ম নিবন্ধন সনদ
জন্ম নিবন্ধন সনদ হল প্রথম এবং প্রধান নথি যা ভোটার আইডি কার্ড তৈরির জন্য প্রয়োজন। এটি আপনার জন্মের তারিখ, জন্মস্থান এবং পিতামাতার নামের প্রমাণ হিসেবে কাজ করে। জন্ম নিবন্ধন সনদ না থাকলে, আইডি কার্ড তৈরি করা যাবে না।
২. শিক্ষা সনদ
শিক্ষা সনদ আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণ হিসেবে কাজ করে। এটি সাধারণত মাধ্যমিক বা উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার সনদ হতে পারে। শিক্ষা সনদ প্রদান করলে আপনার বয়স এবং নামের প্রমাণ আরও দৃঢ় হয়।
৩. পিতা-মাতার এনআইডি কার্ড
পিতা-মাতার এনআইডি কার্ড একটি অতিরিক্ত প্রমাণ হিসেবে কাজ করে। এটি আপনার পারিবারিক পরিচয় নিশ্চিত করতে সাহায্য করে।
পিতা-মাতার এনআইডি কার্ড জমা দিলে আপনার সম্পর্কের প্রমাণ আরও মজবুত হয়।
৪. রক্তের গ্রুপ পরীক্ষার রিপোর্ট
রক্তের গ্রুপ পরীক্ষার রিপোর্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা সাধারণত স্বাস্থ্য সংক্রান্ত প্রয়োজনীয়তার জন্য ব্যবহৃত হয়। তবে বর্তমানে এটি ভোটার আইডি কার্ডের প্রক্রিয়াতেও ব্যবহৃত হয়।
৫. নাগরিক সনদ
নাগরিক সনদ আপনার স্থায়ী ঠিকানা এবং নাগরিকত্বের প্রমাণ হিসেবে কাজ করে। এই সনদ স্থানীয় পৌরসভা বা ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে সরবরাহ করা হয়।
৬. স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ড
স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ড জমা দিলে আপনার পারিবারিক সম্পর্কের প্রমাণ আরও মজবুত হয়। এটি বিশেষ করে বিবাহিত ব্যক্তিদের জন্য প্রয়োজনীয়।
৭. অঙ্গীকারনামা
অঙ্গীকারনামা হল একটি লিখিত নথি যেখানে আপনি আপনার তথ্যের সততা নিশ্চিত করেন। এটি সাধারণত আইনজীবীর মাধ্যমে নোটারী করা হয়।
৮. হোল্ডিং ট্যাক্স রশিদ
হোল্ডিং ট্যাক্স রশিদ আপনার বাড়ির মালিকানার প্রমাণ হিসেবে কাজ করে।
এটি জমা দিলে আপনার স্থায়ী ঠিকানার প্রমাণ আরও মজবুত হয়।
৯. ইউটিলিটি বিলের কপি
ইউটিলিটি বিলের কপি যেমন বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল বা পানির বিল আপনার ঠিকানার প্রমাণ হিসেবে কাজ করে। এটি জমা দিলে আপনার স্থায়ী ঠিকানার প্রমাণ আরও দৃঢ় হয়।
১০. পাসপোর্ট ও ড্রাইভিং লাইসেন্সের কপি
পাসপোর্ট ও ড্রাইভিং লাইসেন্সের কপি অতিরিক্ত পরিচয়পত্র হিসেবে কাজ করে। এগুলি জমা দিলে আপনার পরিচয়ের প্রমাণ আরও মজবুত হয়।
এই নথিগুলি ঠিকমত জমা দিলে আপনি সহজেই একটি ভোটার আইডি কার্ড পেতে পারেন। আশা করি এই তথ্যগুলি আপনার জন্য সহায়ক হবে।
Serial | Required Documents | Details |
---|---|---|
1 | জন্ম নিবন্ধন সনদ | ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন (Digital Birth Certificate) প্রয়োজন হবে। জন্ম নিবন্ধনে বাংলা ও ইংরেজি তথ্য থাকা উচিত। |
2 | শিক্ষা সনদ | Academic Certificate যেমন, SSC বা HSC সার্টিফিকেট প্রয়োজন। যদি শিক্ষা সনদ না থাকে তবে পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্স দেয়া যেতে পারে। |
3 | পিতা-মাতার এনআইডি কার্ড | পিতা ও মাতার এনআইডি কার্ড প্রয়োজন। পিতা-মাতার কেউ মৃত হলে মৃত্যুর সনদ যুক্ত করতে হবে। |
4 | রক্তের গ্রুপ পরীক্ষার রিপোর্ট | রক্তের গ্রুপ পরীক্ষার রিপোর্ট অনলাইনে আপলোড করতে হবে এবং আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। |
5 | নাগরিক সনদ | নাগরিক সনদ ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর অফিস থেকে সংগ্রহ করতে হবে। |
6 | স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ড | বিবাহিত হলে স্বামী/স্ত্রীর জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি এবং নিকাহনামা বা কাবিন নামার কপি জমা দিতে হবে। |
7 | অঙ্গীকারনামা | অঙ্গীকারনামা হচ্ছে একটি লিখিত অঙ্গীকার যে আবেদনকারী পূর্বে কোন এলাকা থেকে ভোটার নিবন্ধন করেন নি। |
8 | হোল্ডিং ট্যাক্স রশিদ | বাড়ির Holding Tax পরিশোধের রসিদ প্রয়োজন। |
9 | ইউটিলিটি বিলের কপি | ঠিকানার প্রমাণ হিসেবে বিদ্যুৎ, পানি অথবা গ্যাস বিলের কপি জমা দিতে হবে। |
10 | পাসপোর্ট ও ড্রাইভিং লাইসেন্সের কপি | শিক্ষা সনদ না থাকলে পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্সের কপি জমা দিতে হবে। |
Read also: NID সংশোধন পুনর্বিবেচনার ক্ষমতা পাচ্ছেন নির্বাচন কমিশন সচিব
কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তরঃ
ভোটার আইডি কার্ড করতে প্রধানত কোন ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়?
ভোটার আইডি কার্ড করতে প্রধানত শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, জন্ম নিবন্ধন, পিতা-মাতার NID, এবং বাবা ব্যতীত রক্তের সম্পর্ক আছে এমন ৩ জনের জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি প্রয়োজন হয়।
নতুন ভোটার নিবন্ধনের জন্য ঠিকানা প্রমাণের জন্য কোন কোন ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়?
নতুন ভোটার নিবন্ধনের জন্য ঠিকানা প্রমাণের জন্য ইউটিলিটি বিলের কপি, জমির খাজনা রশিদ, হোল্ডিং ট্যাক্স রসিদ অথবা চেয়ারম্যান বা কমিশনারের প্রত্যয়ন প্রয়োজন হয়।
জন্ম নিবন্ধনে কোন দুটি ভাষায় তথ্য থাকা উচিত?
জন্ম নিবন্ধনে বাংলা ও ইংরেজি তথ্য থাকা উচিত।
পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকলে কি শুধুমাত্র জন্ম নিবন্ধন দিয়ে এনআইডি কার্ড করা যাবে?
হ্যাঁ, পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকলে শুধুমাত্র জন্ম নিবন্ধন দিয়েও এনআইডি কার্ড করা যাবে।
পিতা-মাতার এনআইডি কার্ডে কোন তথ্যগুলোর মিল থাকা উচিত?
পিতা-মাতার এনআইডি কার্ডে তাদের নাম, জন্ম নিবন্ধন ও শিক্ষা সনদের সাথে মিল থাকা উচিত।
রক্তের গ্রুপ পরীক্ষার রিপোর্টটি কোথায় জমা দিতে হবে?
রক্তের গ্রুপ পরীক্ষার রিপোর্টটির ছবি বা স্ক্যান কপি অনলাইনে আপলোড করতে হবে এবং আবেদনের সাথে যুক্ত করে উপজেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে।
নতুন ভোটার নিবন্ধনের ক্ষেত্রে নাগরিক সনদ কোথা থেকে সংগ্রহ করতে হয়?
নতুন ভোটার নিবন্ধনের ক্ষেত্রে নাগরিক সনদ ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর অফিস থেকে সংগ্রহ করতে হয়।
বিবাহিত ভোটার আবেদনকারীর ক্ষেত্রে কোন অতিরিক্ত ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়?
বিবাহিত ভোটার আবেদনকারীর ক্ষেত্রে স্বামী বা স্ত্রীর জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি এবং নিকাহনামা বা কাবিন নামার কপিও জমা দিতে হয়।
ভোটার আইডি কার্ডের অঙ্গীকারনামা কি?
ভোটার আইডি কার্ডের অঙ্গীকারনামা হচ্ছে একটি লিখিত অঙ্গীকার যে আবেদনকারী পূর্বে কোন এলাকা থেকে ভোটার নিবন্ধন করেননি।
নতুন জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য হোল্ডিং ট্যাক্স রশিদে কার নাম থাকতে হবে?
হোল্ডিং ট্যাক্স রশিদে আবেদনকারীর নাম না থাকলেও চলবে, তবে পিতা-মাতা বা পরিবারের কোন সদস্যের নাম থাকলেও চলবে।
শিক্ষাগত যোগ্যতা না থাকলে কোন ডকুমেন্ট দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড করা যাবে?
শিক্ষাগত যোগ্যতা না থাকলে, পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্সের কপি জমা দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড করা যাবে।
হোল্ডিং ট্যাক্স রশিদ কোথায় পরিশোধ করা হয়?
হোল্ডিং ট্যাক্স রশিদ ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনে পরিশোধ করা হয়।
কোন ডকুমেন্টে নাম ও বয়সের গরমিল থাকলে কিভাবে সমাধান করা যায়?
নাম এবং বয়সের ক্ষেত্রে SSC বা সমমানের পরীক্ষার সনদে উল্লেখিত বয়স ও নাম গ্রহণযোগ্য হবে।
একজন ব্যক্তির কতবার ভোটার নিবন্ধন করা যেতে পারে?
একজন ব্যক্তির শুধুমাত্র একবারই ভোটার নিবন্ধন বা জাতীয় পরিচয় করা যায়।
Explore More
- নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার নিয়ম
- পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার উপায়
- কিভাবে নতুন ভোটার হওয়ার অঙ্গীকার নামা লিখবেন
- জানুন পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
- NID Wallet কি ও যেভাবে এনআইডি ওয়ালেট ব্যবহার করবেন
- সরকারি চাকরিজীবীদের (NID) এনআইডি সংশোধন কঠিন হলো, লাগবে কর্তৃপক্ষের মতামত
- NID সেবা পেতে লাগবে এনআইডি একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন | NID Account Register
- এখন চাকরী প্রার্থীর NID যাচাই করা যাবে জেলা নির্বাচন অফিসে
- SIM Registration Check by NID | চেক করুন NID দিয়ে কয়টি সিম রেজিস্ট্রেশন হয়েছে
- দেখুন ঘরে বসেই NID সংশোধন করার নিয়ম | NID Card Correction Online
- ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত টাকা লাগে
- ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম
- NID Name Correction Online | ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করার নিয়ম
- কোড দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার নিয়ম
- ভোটার আইডি কার্ডে পিতা ও মাতার নাম সংশোধন কিভাবে করবেন ও কি কি লাগবে