ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার নিয়ম ২০২৪
ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার নিয়ম ২০২৪
প্রিয় প্রশ্নকারী,
ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার প্রক্রিয়া নিয়ে আপনার আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ। ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করা একটু জটিল প্রক্রিয়া হতে পারে, তবে আমি আপনাকে সেই প্রক্রিয়া সম্পর্কে কিছু তথ্য দিতে পারি। প্রথমেই, আপনি যদি জানতে চান কেন ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করতে হয়, তবে সাধারণত এটি ঘটে যখন আপনি আবেদন করার পর কোনো ভুল তথ্য প্রদান করেছেন অথবা আপনার ব্যক্তিগত তথ্য পরিবর্তিত হয়েছে। অন্যদিকে, কিছু সময়ে ব্যক্তিগত কারণেও আবেদন বাতিল করার প্রয়োজন হতে পারে।
আমার নিজের একটি ঘটনা মনে পড়ছে যখন আমি ই পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেছিলাম, কিন্তু পরে আবিষ্কার করলাম যে আমি ঠিকানা ভুল দিয়েছি। আমি তখন ই পাসপোর্ট সেবা কেন্দ্রের সাথে যোগাযোগ করি এবং তারা আমাকে একটি ফর্ম পূরণ করতে বলে। ফর্মটি পূরণ করার পরে, আমি আমার আবেদন বাতিল করতে সক্ষম হই এবং পরে সঠিক তথ্য সহ পুনরায় আবেদন করি। তাই, যদি আপনার ক্ষেত্রেও এমন কিছু হয়ে থাকে, তবে দুশ্চিন্তার কিছু নেই, আপনি সহজেই এটি সমাধান করতে পারবেন।
আপনি যদি আরও বিস্তারিত জানতে চান, তবে পূর্ণ নিবন্ধটি পড়তে পারেন। সেখানে বাতিল করার প্রতিটি ধাপ সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। নিবন্ধটি পড়ে আপনি সঠিক প্রক্রিয়া সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পাবেন এবং আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য পাবেন। এটি নিশ্চিত করুন যে আপনি সমস্ত তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করছেন এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসগুলি সাথে রাখছেন।
আশা করছি এই তথ্যগুলি আপনার কাজে আসবে। নিবন্ধটি পড়ে সম্পূর্ণ তথ্য জানুন এবং তারপর সিদ্ধান্ত নিন।
ধন্যবাদ!
ই পাসপোর্ট আবেদন প্রক্রিয়াটি অনলাইনে খুব সহজে করা যায়। তবে অনেক সময় বিভিন্ন কারণে আবেদন বাতিল করার প্রয়োজন হতে পারে। ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করতে হলে প্রথমে পাসপোর্ট অফিসের নির্ধারিত ওয়েবসাইটে যেতে হবে। ওয়েবসাইটে লগইন করে আপনার আবেদন স্ট্যাটাস চেক করুন।
এরপর "বাতিল আবেদন" বা "Cancel Application" অপশনটি নির্বাচন করুন। সেখানে আপনার আবেদন নম্বর ও প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করে বাতিলের কারণ উল্লেখ করুন। সবশেষে নিশ্চিতকরণ বাটনে ক্লিক করে আবেদনটি বাতিল করুন। মনে রাখবেন, একবার বাতিল করার পর পুনরায় আবেদন করতে হলে নতুন করে ফি প্রদান করতে হতে পারে।
পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করতে হলে একটি দরখাস্ত জমা দিতে হয়। দরখাস্তে আপনার সম্পূর্ণ নাম, আবেদন নম্বর, পাসপোর্ট অফিসের ঠিকানা এবং আবেদন বাতিলের কারণ স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে।
দরখাস্তটি অবশ্যই সঠিক ও পরিষ্কার হতে হবে। দরখাস্তটি পাসপোর্ট অফিসে সরাসরি জমা দিতে পারেন অথবা ই-মেইল মারফত পাঠাতে পারেন। দরখাস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর পাসপোর্ট অফিস থেকে আপনাকে একটি নিশ্চিতকরণ বার্তা পাঠানো হবে।
অনেকেই জানতে চান, পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করলে পেমেন্ট বা চালানের টাকা ফেরত পাওয়া যাবে কি না। দুঃখজনক হলেও সত্য, একবার পেমেন্ট সম্পন্ন হলে তা ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
পাসপোর্ট আবেদন প্রক্রিয়াটি শুরু করার আগে সব তথ্য ভালোভাবে যাচাই করে নেওয়া উচিত। আবেদন বাতিলের পর নতুন করে আবেদন করতে হলে পুনরায় ফি প্রদান করতে হবে। তাই আবেদন করার আগে নিশ্চিত হয়ে নেওয়া ভাল।
পাসপোর্ট আবেদন বাতিলের কিছু সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে। প্রথমত, ভুল তথ্য দিয়ে আবেদন করলে তা বাতিল করে সঠিক তথ্য দিয়ে পুনরায় আবেদন করা যায়। এটি সময়মতো সঠিক পাসপোর্ট পাওয়ার নিশ্চয়তা দেয়।
তবে অসুবিধা হলো, আবেদন বাতিল করলে ফি ফেরত পাওয়া যায় না এবং নতুন করে ফি প্রদান করতে হয়। এছাড়াও, বাতিল প্রক্রিয়াটি সময়সাপেক্ষ হতে পারে এবং পুনরায় আবেদন করতে আবারও সময় লাগতে পারে।
আবেদন বাতিলের পর পুনরায় আবেদন করতে হলে প্রথমে পুরানো আবেদনটি সম্পূর্ণ বাতিল হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে। তারপর নতুন পাসপোর্ট আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে।
অনলাইনে আবেদন ফর্ম পূরণ করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপলোড করুন এবং ফি প্রদান করুন। নতুন আবেদন নম্বর ও পাসপোর্ট অফিসের স্ট্যাটাস চেক করে নিশ্চিত হয়ে নিন যে আবেদনটি সঠিকভাবে গৃহীত হয়েছে।
ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিলের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা প্রয়োজন। প্রথমত, বাতিল করার জন্য নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আবেদন করতে হবে।
এছাড়া, বাতিলের কারণ স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা উচিত। আবেদন নম্বর ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করতে হবে, যা পরবর্তীতে কাজে লাগতে পারে। পাসপোর্ট অফিসের নির্দিষ্ট নিয়ম-কানুন মেনে চলা উচিত এবং যে কোনো সমস্যার জন্য তাদের হেল্পলাইন বা কাস্টমার কেয়ার সার্ভিসে যোগাযোগ করা উচিত।
অনলাইনে ই পাসপোর্ট আবেদন করার পর যদি কোন ভুল থাকে, তাহলে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারি পরিচালক বরাবর লিখিত আবেদন করে তা সংশোধন বা বাতিল করতে হবে।
পাসপোর্ট আবেদন একবার সাবমিট করা হলে তা সাধারণত সংশোধন করা যায় না। তবে, পাসপোর্ট অফিসে অনুরোধ করে সংশোধন করিয়ে নিতে পারেন।
হ্যাঁ, যারা অনলাইন পেমেন্ট করেছেন তাদের পেমেন্ট চালান বাতিল হয়ে যাবে।
পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার জন্য আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক বরাবর লিখিত আবেদন করতে হয়।
অনলাইনে পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার জন্য সহকারী পরিচালককে দরখাস্তের সাথে Application Summery পেইজের কপি সংযুক্ত করতে হবে, যাতে তিনি আবেদনটি যাচাই করতে পারেন।
না, কোন প্রয়োজন নেই দালালদের মাধ্যমে পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করানোর। সহকারী পরিচালক বরাবর স্বহস্তে লিখিত দরখাস্ত করলেই যথেষ্ট।
পাসপোর্ট আবেদন জমা না দিলে স্বয়ংক্রীয়ভাবে ৬ মাস পরে বাতিল হয়ে যায়।
হ্যাঁ, পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার পর আবার শুদ্ধভাবে নতুন আবেদন করা যাবে।
পাসপোর্ট আবেদনে ভুল থাকলে তা অবশ্যই পাসপোর্ট অফিসে জানাতে হবে এবং সম্ভব হলে সংশোধন করিয়ে নিতে হবে। যদি সম্ভব না হয়, তাহলে আবেদনটি বাতিল করে পুনরায় নতুনভাবে আবেদন করা উচিত।
পাসপোর্ট আবেদনের সময় কোন তথ্য ভুল লেখা হলে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক বরাবর লিখিত আবেদন করে তা বাতিল করতে হবে এবং নতুনভাবে আবেদন করতে হবে।
যদি অনলাইন পেমেন্ট করা হয়ে থাকে, তাহলে আবেদন বাতিল না করে সংশোধন করানো উচিত, কারণ পাসপোর্ট ফি’র চালান বাতিল হয়ে যাবে।
না, Offline Payment যেমন ব্যাংক বা এ চালানের মাধ্যমে পাসপোর্ট ফি পরিশোধ করা হলে তা বাতিল হবে না।
পাসপোর্ট এনরোলমেন্ট হওয়ার পর ভুল তথ্যের কারণে পাসপোর্ট প্রিন্ট না হয়ে ফেরত আসতে পারে এবং পুলিশ ভেরিফিকেশনের সময় পজিটিভ রিপোর্ট না দিতে পারে।
পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার জন্য আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক সেই দিনই আবেদনটি বাতিল করতে পারেন অথবা ২/১ দিন সময় নিতে পারে।
পাসপোর্ট আবেদনে কোন তথ্যে ভুল থাকলে লিখিত আবেদন করে পাসপোর্ট অফিসের মাধ্যমে ভুল সংশোধন করা উচিত। যদি সংশোধন করা না যায়, তাহলে আবেদনটি বাতিল করে নতুনভাবে আবার অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
প্রিয় প্রশ্নকারী,
ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার প্রক্রিয়া নিয়ে আপনার আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ। ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করা একটু জটিল প্রক্রিয়া হতে পারে, তবে আমি আপনাকে সেই প্রক্রিয়া সম্পর্কে কিছু তথ্য দিতে পারি। প্রথমেই, আপনি যদি জানতে চান কেন ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করতে হয়, তবে সাধারণত এটি ঘটে যখন আপনি আবেদন করার পর কোনো ভুল তথ্য প্রদান করেছেন অথবা আপনার ব্যক্তিগত তথ্য পরিবর্তিত হয়েছে। অন্যদিকে, কিছু সময়ে ব্যক্তিগত কারণেও আবেদন বাতিল করার প্রয়োজন হতে পারে।
আমার নিজের একটি ঘটনা মনে পড়ছে যখন আমি ই পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেছিলাম, কিন্তু পরে আবিষ্কার করলাম যে আমি ঠিকানা ভুল দিয়েছি। আমি তখন ই পাসপোর্ট সেবা কেন্দ্রের সাথে যোগাযোগ করি এবং তারা আমাকে একটি ফর্ম পূরণ করতে বলে। ফর্মটি পূরণ করার পরে, আমি আমার আবেদন বাতিল করতে সক্ষম হই এবং পরে সঠিক তথ্য সহ পুনরায় আবেদন করি। তাই, যদি আপনার ক্ষেত্রেও এমন কিছু হয়ে থাকে, তবে দুশ্চিন্তার কিছু নেই, আপনি সহজেই এটি সমাধান করতে পারবেন।
আপনি যদি আরও বিস্তারিত জানতে চান, তবে পূর্ণ নিবন্ধটি পড়তে পারেন। সেখানে বাতিল করার প্রতিটি ধাপ সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। নিবন্ধটি পড়ে আপনি সঠিক প্রক্রিয়া সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পাবেন এবং আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য পাবেন। এটি নিশ্চিত করুন যে আপনি সমস্ত তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করছেন এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসগুলি সাথে রাখছেন।
আশা করছি এই তথ্যগুলি আপনার কাজে আসবে। নিবন্ধটি পড়ে সম্পূর্ণ তথ্য জানুন এবং তারপর সিদ্ধান্ত নিন।
ধন্যবাদ!
ই পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন বাতিল করার নিয়ম
ই পাসপোর্ট আবেদন প্রক্রিয়াটি অনলাইনে খুব সহজে করা যায়। তবে অনেক সময় বিভিন্ন কারণে আবেদন বাতিল করার প্রয়োজন হতে পারে। ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করতে হলে প্রথমে পাসপোর্ট অফিসের নির্ধারিত ওয়েবসাইটে যেতে হবে। ওয়েবসাইটে লগইন করে আপনার আবেদন স্ট্যাটাস চেক করুন।
এরপর "বাতিল আবেদন" বা "Cancel Application" অপশনটি নির্বাচন করুন। সেখানে আপনার আবেদন নম্বর ও প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করে বাতিলের কারণ উল্লেখ করুন। সবশেষে নিশ্চিতকরণ বাটনে ক্লিক করে আবেদনটি বাতিল করুন। মনে রাখবেন, একবার বাতিল করার পর পুনরায় আবেদন করতে হলে নতুন করে ফি প্রদান করতে হতে পারে।
পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার দরখাস্ত
পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করতে হলে একটি দরখাস্ত জমা দিতে হয়। দরখাস্তে আপনার সম্পূর্ণ নাম, আবেদন নম্বর, পাসপোর্ট অফিসের ঠিকানা এবং আবেদন বাতিলের কারণ স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে।
দরখাস্তটি অবশ্যই সঠিক ও পরিষ্কার হতে হবে। দরখাস্তটি পাসপোর্ট অফিসে সরাসরি জমা দিতে পারেন অথবা ই-মেইল মারফত পাঠাতে পারেন। দরখাস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর পাসপোর্ট অফিস থেকে আপনাকে একটি নিশ্চিতকরণ বার্তা পাঠানো হবে।
পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করলে কি চালান/পেমেন্ট নষ্ট হবে?
অনেকেই জানতে চান, পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করলে পেমেন্ট বা চালানের টাকা ফেরত পাওয়া যাবে কি না। দুঃখজনক হলেও সত্য, একবার পেমেন্ট সম্পন্ন হলে তা ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়।
পাসপোর্ট আবেদন প্রক্রিয়াটি শুরু করার আগে সব তথ্য ভালোভাবে যাচাই করে নেওয়া উচিত। আবেদন বাতিলের পর নতুন করে আবেদন করতে হলে পুনরায় ফি প্রদান করতে হবে। তাই আবেদন করার আগে নিশ্চিত হয়ে নেওয়া ভাল।
পাসপোর্ট আবেদন বাতিলের সুবিধা ও অসুবিধা
পাসপোর্ট আবেদন বাতিলের কিছু সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে। প্রথমত, ভুল তথ্য দিয়ে আবেদন করলে তা বাতিল করে সঠিক তথ্য দিয়ে পুনরায় আবেদন করা যায়। এটি সময়মতো সঠিক পাসপোর্ট পাওয়ার নিশ্চয়তা দেয়।
তবে অসুবিধা হলো, আবেদন বাতিল করলে ফি ফেরত পাওয়া যায় না এবং নতুন করে ফি প্রদান করতে হয়। এছাড়াও, বাতিল প্রক্রিয়াটি সময়সাপেক্ষ হতে পারে এবং পুনরায় আবেদন করতে আবারও সময় লাগতে পারে।
আবেদন বাতিলের পর পুনরায় আবেদন করার নিয়ম
আবেদন বাতিলের পর পুনরায় আবেদন করতে হলে প্রথমে পুরানো আবেদনটি সম্পূর্ণ বাতিল হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে। তারপর নতুন পাসপোর্ট আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে।
অনলাইনে আবেদন ফর্ম পূরণ করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপলোড করুন এবং ফি প্রদান করুন। নতুন আবেদন নম্বর ও পাসপোর্ট অফিসের স্ট্যাটাস চেক করে নিশ্চিত হয়ে নিন যে আবেদনটি সঠিকভাবে গৃহীত হয়েছে।
ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিলের প্রয়োজনীয় তথ্য
ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিলের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা প্রয়োজন। প্রথমত, বাতিল করার জন্য নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আবেদন করতে হবে।
এছাড়া, বাতিলের কারণ স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা উচিত। আবেদন নম্বর ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করতে হবে, যা পরবর্তীতে কাজে লাগতে পারে। পাসপোর্ট অফিসের নির্দিষ্ট নিয়ম-কানুন মেনে চলা উচিত এবং যে কোনো সমস্যার জন্য তাদের হেল্পলাইন বা কাস্টমার কেয়ার সার্ভিসে যোগাযোগ করা উচিত।
বিষয় | তথ্য |
---|---|
পাসপোর্ট আবেদন জমা দেয়ার পর তথ্য ভুল | অনলাইনে ই পাসপোর্ট আবেদন করার পর কোনো তথ্য ভুল হলে আবেদন বাতিল করতে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারি পরিচালক বরাবর লিখিত আবেদন করতে হবে। |
আবেদন বাতিলের পদ্ধতি | আবেদন বাতিল করতে লিখিত দরখাস্তের সাথে অনলাইন আবেদনের Application Summery পেইজের কপি যুক্ত করে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে জমা দিতে হবে। |
দালালদের প্রভাব | দালালদের প্রভাব এড়িয়ে সহকারী উপ-পরিচালক বরাবর স্বহস্তে দরখাস্ত লিখে আবেদন বাতিল করানো উচিত। |
আবেদন বাতিল না করলে | পাসপোর্ট আবেদনটি অফিসে জমা না দিলে ৬ মাস পর স্বয়ংক্রীয়ভাবে বাতিল হয়ে যাবে। |
আবেদন বাতিল করে পুনরায় আবেদন | আবেদন বাতিল করে পুনরায় শুদ্ধভাবে নতুন আবেদন করা যাবে। |
অনলাইন পেমেন্ট | অনলাইন পেমেন্ট করলে আবেদন বাতিলের সাথে ফি’র চালানও বাতিল হয়ে যাবে। |
Offline Payment | Offline Payment এ চালান বা ব্যাংক পেমেন্ট বাতিল হবে না। পুনরায় আবেদন করলে একই চালান জমা দেয়া যাবে। |
FAQs - পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করলে ফি’র চালান বাতিল হবে? | না। Offline Payment মাধ্যমে ফি পরিশোধ করা হলে তা বাতিল হবে না। তবে সরাসরি Online Payment করলে তা বাতিল হবে। |
FAQs - পাসপোর্ট আবেদনে তথ্য ভুল হলে করণীয় | লিখিত আবেদন করে পাসপোর্ট অফিসের মাধ্যমে ভুল সংশোধন করা। যদি সংশোধন করা না যায়, আবেদনটি বাতিল করে পুনরায় আবেদন করা। |
Read also: ভোটার এলাকা পরিবর্তন করার নিয়ম: যেভাবে NID Form 13 পূরণ করবেন
কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তরঃ
অনলাইনে ই পাসপোর্ট আবেদন করার পর যদি কোন ভুল থাকে, তাহলে কি করা উচিত?
অনলাইনে ই পাসপোর্ট আবেদন করার পর যদি কোন ভুল থাকে, তাহলে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারি পরিচালক বরাবর লিখিত আবেদন করে তা সংশোধন বা বাতিল করতে হবে।
পাসপোর্ট আবেদন একবার সাবমিট করা হলে কি তা সংশোধন করা যায়?
পাসপোর্ট আবেদন একবার সাবমিট করা হলে তা সাধারণত সংশোধন করা যায় না। তবে, পাসপোর্ট অফিসে অনুরোধ করে সংশোধন করিয়ে নিতে পারেন।
অনলাইনে পেমেন্ট করা হলে পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করলে কি পেমেন্ট চালান বাতিল হবে?
হ্যাঁ, যারা অনলাইন পেমেন্ট করেছেন তাদের পেমেন্ট চালান বাতিল হয়ে যাবে।
পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার জন্য কার নিকট লিখিত আবেদন করতে হয়?
পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার জন্য আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক বরাবর লিখিত আবেদন করতে হয়।
অনলাইন আবেদনের Application Summery পেইজের কপিটি কেন সংযুক্ত করতে হবে?
অনলাইনে পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার জন্য সহকারী পরিচালককে দরখাস্তের সাথে Application Summery পেইজের কপি সংযুক্ত করতে হবে, যাতে তিনি আবেদনটি যাচাই করতে পারেন।
দালালদের মাধ্যমে কি পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করানো উচিত?
না, কোন প্রয়োজন নেই দালালদের মাধ্যমে পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করানোর। সহকারী পরিচালক বরাবর স্বহস্তে লিখিত দরখাস্ত করলেই যথেষ্ট।
পাসপোর্ট আবেদন জমা না দিলে কতদিনে স্বয়ংক্রীয়ভাবে বাতিল হয়?
পাসপোর্ট আবেদন জমা না দিলে স্বয়ংক্রীয়ভাবে ৬ মাস পরে বাতিল হয়ে যায়।
পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার পর কি নতুনভাবে আবার আবেদন করা যাবে?
হ্যাঁ, পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার পর আবার শুদ্ধভাবে নতুন আবেদন করা যাবে।
পাসপোর্ট আবেদনে ভুল থাকলে কি করা উচিত?
পাসপোর্ট আবেদনে ভুল থাকলে তা অবশ্যই পাসপোর্ট অফিসে জানাতে হবে এবং সম্ভব হলে সংশোধন করিয়ে নিতে হবে। যদি সম্ভব না হয়, তাহলে আবেদনটি বাতিল করে পুনরায় নতুনভাবে আবেদন করা উচিত।
পাসপোর্ট আবেদনের সময় কোন তথ্য ভুল লেখা হলে কি করা উচিত?
পাসপোর্ট আবেদনের সময় কোন তথ্য ভুল লেখা হলে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক বরাবর লিখিত আবেদন করে তা বাতিল করতে হবে এবং নতুনভাবে আবেদন করতে হবে।
পাসপোর্ট আবেদন কখন বাতিল না করে সংশোধন করানো উচিত?
যদি অনলাইন পেমেন্ট করা হয়ে থাকে, তাহলে আবেদন বাতিল না করে সংশোধন করানো উচিত, কারণ পাসপোর্ট ফি’র চালান বাতিল হয়ে যাবে।
পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করলে কি Offline Payment এর চালান বাতিল হবে?
না, Offline Payment যেমন ব্যাংক বা এ চালানের মাধ্যমে পাসপোর্ট ফি পরিশোধ করা হলে তা বাতিল হবে না।
পাসপোর্ট আবেদনের ভুল তথ্যের কারণে কি কি সমস্যা হতে পারে?
পাসপোর্ট এনরোলমেন্ট হওয়ার পর ভুল তথ্যের কারণে পাসপোর্ট প্রিন্ট না হয়ে ফেরত আসতে পারে এবং পুলিশ ভেরিফিকেশনের সময় পজিটিভ রিপোর্ট না দিতে পারে।
কতদিনের মধ্যে পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করা যেতে পারে?
পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার জন্য আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক সেই দিনই আবেদনটি বাতিল করতে পারেন অথবা ২/১ দিন সময় নিতে পারে।
পাসপোর্ট আবেদনে কোন তথ্যে ভুল থাকলে করণীয় কি?
পাসপোর্ট আবেদনে কোন তথ্যে ভুল থাকলে লিখিত আবেদন করে পাসপোর্ট অফিসের মাধ্যমে ভুল সংশোধন করা উচিত। যদি সংশোধন করা না যায়, তাহলে আবেদনটি বাতিল করে নতুনভাবে আবার অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
Explore More
- নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার নিয়ম
- পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার উপায়
- কিভাবে নতুন ভোটার হওয়ার অঙ্গীকার নামা লিখবেন
- জানুন পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
- NID Wallet কি ও যেভাবে এনআইডি ওয়ালেট ব্যবহার করবেন
- সরকারি চাকরিজীবীদের (NID) এনআইডি সংশোধন কঠিন হলো, লাগবে কর্তৃপক্ষের মতামত
- NID সেবা পেতে লাগবে এনআইডি একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন | NID Account Register
- এখন চাকরী প্রার্থীর NID যাচাই করা যাবে জেলা নির্বাচন অফিসে
- SIM Registration Check by NID | চেক করুন NID দিয়ে কয়টি সিম রেজিস্ট্রেশন হয়েছে
- দেখুন ঘরে বসেই NID সংশোধন করার নিয়ম | NID Card Correction Online
- ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত টাকা লাগে
- ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম
- NID Name Correction Online | ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করার নিয়ম
- কোড দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার নিয়ম
- ভোটার আইডি কার্ডে পিতা ও মাতার নাম সংশোধন কিভাবে করবেন ও কি কি লাগবে